টানা বৃষ্টি ও ভারতের পাহাড়ি ঢলে ফেনীর মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর ২১টি স্থানে বাঁধ ভেঙে প্লাবিত হয়েছে শতাধিক গ্রাম। বুধবার রাত পর্যন্ত ছাগলনাইয়া উপজেলার নতুন নতুন এলাকা পানিতে তলিয়ে গেছে। বিভিন্ন আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নিয়েছে প্রায় সাত হাজার মানুষ।

বুধবার সন্ধ্যার পর থেকে ছাগলনাইয়ার মাটিয়াগোধা, দক্ষিণ সতর, উত্তর সতর, লক্ষ্মীপুর, নিচিন্তা ও কাশিপুরসহ ১০টির বেশি গ্রামে প্রবল স্রোতে পানি ঢুকে পড়ে। রাস্তাঘাট ডুবে গিয়ে বন্ধ হয়ে গেছে যান চলাচল। বিপাকে পড়েছেন অন্তত ২০ হাজার মানুষ।

• সিরিয়াস ব্যবস্থা নেয়ার পরও, বিচ্ছিন্ন ঘটনায় দায় বিএনপির ওপর চাপানো অপরাজনীতি

• Samsung Galaxy Tab S9: কেন এটি আপনার পরবর্তী ট্যাবলেট হওয়া উচিত!

• ‘বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস ও বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই’

পানি উন্নয়ন বোর্ড বলছে, পরশুরামের ১২টি এবং ফুলগাজীর ৯টি—মোট ২১টি স্থানে বাঁধ ভেঙেছে। এর মধ্যে মুহুরী নদীর ১১টি, কহুয়া নদীর ৬টি এবং সিলোনিয়া নদীর ৪টি অংশে বাঁধ ভাঙনে প্লাবিত হয়েছে বিস্তীর্ণ এলাকা।

ছাগলনাইয়ার মহামায়া ইউনিয়নের বাসিন্দা নজরুল ইসলাম বলেন, “দুই দশকে উত্তর সতরের নদীকূলের সড়কে কোনো উন্নয়ন হয়নি। প্রতিবছরই পানি ঢুকে গ্রাম প্লাবিত হয়। এবার পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ।”

পাঠাননগরের বাসিন্দা আজগর আলী বলেন, “পরশুরাম-ফুলগাজীর ভাঙন দিয়ে পানি এসে ছাগলনাইয়া প্লাবিত হচ্ছে। পানির চাপ আরও বাড়ছে। বৃষ্টি হলে ফেনী সদরেও পানি ঢুকে পড়তে পারে।”

ফেনী আবহাওয়া অফিস জানায়, গত ২৪ ঘণ্টায় (বুধবার রাত ১২টা পর্যন্ত) জেলায় ৫৮ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। বৃহস্পতিবারও হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।

জেলা প্রশাসক সাইফুল ইসলাম বলেন, “বন্যাকবলিত চার উপজেলায় ৪৯টি আশ্রয়কেন্দ্র চালু রয়েছে। সেখানে প্রায় সাত হাজার মানুষ আশ্রয় নিয়েছে। ছয় উপজেলায় সাড়ে ১৭ লাখ টাকা ত্রাণ বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।”

পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আক্তার হোসেন মজুমদার বলেন, “রাত ১১টার দিকে নদীর পানি বিপৎসীমার ৩৭ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। কিন্তু বাঁধ ভাঙা থাকায় নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে।”

ছাগলনাইয়ার ইউএনও সুবল চাকমা বলেন, “উপজেলায় ৮টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে। মাঠপর্যায়ে আমাদের টিম কাজ করছে।”

ফুলগাজীর ঘনিয়ামোড়ার বাসিন্দা হাসান ভূঞা বলেন, “পানি গলা সমান। বিদ্যুৎ নেই, মোবাইল নেটওয়ার্কও কাজ করছে না। এখন পর্যন্ত কোনো সহায়তাও পাইনি।”

টানা বৃষ্টি ও ভারতের পাহাড়ি ঢলে ফেনীর মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর ২১টি স্থানে বাঁধ ভেঙে প্লাবিত হয়েছে শতাধিক গ্রাম। বুধবার রাত পর্যন্ত ছাগলনাইয়া উপজেলার নতুন নতুন এলাকা পানিতে তলিয়ে গেছে। বিভিন্ন আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নিয়েছে প্রায় সাত হাজার মানুষ।

বুধবার সন্ধ্যার পর থেকে ছাগলনাইয়ার মাটিয়াগোধা, দক্ষিণ সতর, উত্তর সতর, লক্ষ্মীপুর, নিচিন্তা ও কাশিপুরসহ ১০টির বেশি গ্রামে প্রবল স্রোতে পানি ঢুকে পড়ে। রাস্তাঘাট ডুবে গিয়ে বন্ধ হয়ে গেছে যান চলাচল। বিপাকে পড়েছেন অন্তত ২০ হাজার মানুষ।

পানি উন্নয়ন বোর্ড বলছে, পরশুরামের ১২টি এবং ফুলগাজীর ৯টি—মোট ২১টি স্থানে বাঁধ ভেঙেছে। এর মধ্যে মুহুরী নদীর ১১টি, কহুয়া নদীর ৬টি এবং সিলোনিয়া নদীর ৪টি অংশে বাঁধ ভাঙনে প্লাবিত হয়েছে বিস্তীর্ণ এলাকা।

ছাগলনাইয়ার মহামায়া ইউনিয়নের বাসিন্দা নজরুল ইসলাম বলেন, “দুই দশকে উত্তর সতরের নদীকূলের সড়কে কোনো উন্নয়ন হয়নি। প্রতিবছরই পানি ঢুকে গ্রাম প্লাবিত হয়। এবার পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ।”

পাঠাননগরের বাসিন্দা আজগর আলী বলেন, “পরশুরাম-ফুলগাজীর ভাঙন দিয়ে পানি এসে ছাগলনাইয়া প্লাবিত হচ্ছে। পানির চাপ আরও বাড়ছে। বৃষ্টি হলে ফেনী সদরেও পানি ঢুকে পড়তে পারে।”

ফেনী আবহাওয়া অফিস জানায়, গত ২৪ ঘণ্টায় (বুধবার রাত ১২টা পর্যন্ত) জেলায় ৫৮ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। বৃহস্পতিবারও হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।

জেলা প্রশাসক সাইফুল ইসলাম বলেন, “বন্যাকবলিত চার উপজেলায় ৪৯টি আশ্রয়কেন্দ্র চালু রয়েছে। সেখানে প্রায় সাত হাজার মানুষ আশ্রয় নিয়েছে। ছয় উপজেলায় সাড়ে ১৭ লাখ টাকা ত্রাণ বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।”

পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আক্তার হোসেন মজুমদার বলেন, “রাত ১১টার দিকে নদীর পানি বিপৎসীমার ৩৭ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। কিন্তু বাঁধ ভাঙা থাকায় নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে।”

ছাগলনাইয়ার ইউএনও সুবল চাকমা বলেন, “উপজেলায় ৮টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে। মাঠপর্যায়ে আমাদের টিম কাজ করছে।”

ফুলগাজীর ঘনিয়ামোড়ার বাসিন্দা হাসান ভূঞা বলেন, “পানি গলা সমান। বিদ্যুৎ নেই, মোবাইল নেটওয়ার্কও কাজ করছে না। এখন পর্যন্ত কোনো সহায়তাও পাইনি।”

শুক্রবার বিকালে কুলশুর গ্রামের শহীদ এখলাস উদ্দিন আহমেদ মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠে বাবুপুর ও কুলশুর গ্রামের দুই দলের ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ বাঁধে। এসময় বাবুপুর ফুটবল দলের সমর্থকরা প্রতিপক্ষ কুলশুর গ্রামের বাসিন্দা জিল্লুর রহমান সরদারকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে আহত করে।

ডিবিগ্রাম ইউনিয়নের বালুদিয়ার গ্রামের চাষি জিয়ারুল হক বলেন, ‘গত বছর ৫ বিঘা জমিতে পাট চাষ করেছিলাম। মোটামুটি দাম পাওয়ায় লোকসান হয়নি। এবার ৮ বিঘা জমিতে আবাদ করেছি। ফলন ভালো হয়েছে। ন্যায্য দাম পেলে ভালো লাভ হবে।’

ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের প্রাণকেন্দ্র বলা হয় ১৯ নম্বর ওয়ার্ডের বলাশপুরকে। কিন্তু এ এলাকার সড়ক ও ড্রেন সংস্কার না করায় দীর্ঘ ৬ বছর ধরে ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে সেখানকার বাসিন্দাদের। গত বছরের প্রথম দিকে আলিয়া মাদ্রাসা থেকে কারিতাস মোড় পর্যন্ত ৭২০ মিটার সড়ক উন্নয়নকাজ শুরু হয়। কিন্তু ছাত্র-জনতার...

বরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলার নাজমুল আলম সিদ্দিকী আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয়। এখানে আছে পাঁচতলা ভবন, বড় খেলার মাঠ ও আটজন শিক্ষক। ৪২ বছরের পুরোনো এই প্রতিষ্ঠান থেকে এবার এসএসসি পরীক্ষা দেওয়া ৯ পরীক্ষার্থীর সবাই ফেল করেছে।