নোয়াখালীতে গত কয়েক দিনের অতিভারী বৃষ্টি বুধবার রাত থেকে কিছুটা কমলেও জলাবদ্ধতায় চরম ভোগান্তিতে পড়েছে জেলার বাসিন্দারা। খাল, নালা ও ড্রেন দিয়ে পানি দ্রুত নামতে না পারায় জলাবদ্ধতা দীর্ঘস্থায়ী হওয়ার আশঙ্কা করছে স্থানীয়রা।

বৃহস্পতিবার ভোর থেকে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টিপাত হচ্ছে। মাইজদী আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় (বুধবার সকাল ৯টা থেকে বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা পর্যন্ত) ৯৫ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।

• সিরিয়াস ব্যবস্থা নেয়ার পরও, বিচ্ছিন্ন ঘটনায় দায় বিএনপির ওপর চাপানো অপরাজনীতি

• Samsung Galaxy Tab S9: কেন এটি আপনার পরবর্তী ট্যাবলেট হওয়া উচিত!

• ‘বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস ও বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই’

জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, বৃষ্টিজনিত জলাবদ্ধতার কারণে শনিবার (১২ জুলাই) পর্যন্ত জেলার সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠদান বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। জেলার বিভিন্ন উপজেলায় ৪৬৬টি আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে। এর মধ্যে সদর, কবিরহাট ও কোম্পানীগঞ্জের ১৯টি আশ্রয়কেন্দ্রে ২৬৮টি পরিবার আশ্রয় নিয়েছে। জরুরি সহায়তার জন্য ১০১টি মেডিকেল টিম এবং ৮৭১১ জন স্বেচ্ছাসেবক প্রস্তুত রাখা হয়েছে। শুকনো খাবার ও অন্যান্য ত্রাণসামগ্রী মজুত রয়েছে।

এদিকে, হাতিয়া ছাড়া জেলার আটটি উপজেলায় ও পৌর এলাকাগুলোতে টানা বর্ষণে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। বেশির ভাগ সড়কই পানিতে ডুবে আছে। মাইজদীর বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের সামনেও পানি জমে আছে। বাসাবাড়িতে পানি ঢুকে পড়ায় কয়েক হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে।

বিশেষ করে কবিরহাট ও কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার উপকূলীয় এলাকাগুলোর বাড়িঘর ডুবে যাওয়ায় মানুষ ঘরে ফিরতে পারছে না। ঘরের ভেতরে পানি থাকায় সাপের উপদ্রবের আশঙ্কাও দেখা দিয়েছে।

ভারী বৃষ্টিতে পানি বেড়ে যাওয়ায় ভেসে গেছে পুকুর ও মাছের ঘের। বিভিন্ন খামারে মারা গেছে অনেক মুরগি, তবে এখনো ক্ষতির পরিসংখ্যান করতে পারেনি প্রাণিসম্পদ অফিস। ক্ষতির শঙ্কায় রয়েছে আমনের বীজতলা ও সবজিচাষিরা।

স্থানীয়রা বলছেন, পর্যাপ্ত ড্রেনেজ ব্যবস্থার অভাব এবং পানি নিষ্কাশনে খাল, নালা ও জলাশয়গুলো ভরাট হয়ে যাওয়ায় বৃষ্টি হলে যেভাবে পানি নেমে যাওয়ার কথা সেভাবে নামছে না। ২০২৪ সালের আগস্টের বন্যার পর এক বছর শেষ হলেও খালগুলো দখলমুক্ত ও ড্রেনেজ ব্যবস্থা সচল করতে না পারায় প্রশাসনের উদাসীনতাকে দায়ী করছে জেলাবাসী।

নোয়াখালীতে গত কয়েক দিনের অতিভারী বৃষ্টি বুধবার রাত থেকে কিছুটা কমলেও জলাবদ্ধতায় চরম ভোগান্তিতে পড়েছে জেলার বাসিন্দারা। খাল, নালা ও ড্রেন দিয়ে পানি দ্রুত নামতে না পারায় জলাবদ্ধতা দীর্ঘস্থায়ী হওয়ার আশঙ্কা করছে স্থানীয়রা।

বৃহস্পতিবার ভোর থেকে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টিপাত হচ্ছে। মাইজদী আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় (বুধবার সকাল ৯টা থেকে বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা পর্যন্ত) ৯৫ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।

জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, বৃষ্টিজনিত জলাবদ্ধতার কারণে শনিবার (১২ জুলাই) পর্যন্ত জেলার সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠদান বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। জেলার বিভিন্ন উপজেলায় ৪৬৬টি আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে। এর মধ্যে সদর, কবিরহাট ও কোম্পানীগঞ্জের ১৯টি আশ্রয়কেন্দ্রে ২৬৮টি পরিবার আশ্রয় নিয়েছে। জরুরি সহায়তার জন্য ১০১টি মেডিকেল টিম এবং ৮৭১১ জন স্বেচ্ছাসেবক প্রস্তুত রাখা হয়েছে। শুকনো খাবার ও অন্যান্য ত্রাণসামগ্রী মজুত রয়েছে।

এদিকে, হাতিয়া ছাড়া জেলার আটটি উপজেলায় ও পৌর এলাকাগুলোতে টানা বর্ষণে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। বেশির ভাগ সড়কই পানিতে ডুবে আছে। মাইজদীর বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের সামনেও পানি জমে আছে। বাসাবাড়িতে পানি ঢুকে পড়ায় কয়েক হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে।

বিশেষ করে কবিরহাট ও কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার উপকূলীয় এলাকাগুলোর বাড়িঘর ডুবে যাওয়ায় মানুষ ঘরে ফিরতে পারছে না। ঘরের ভেতরে পানি থাকায় সাপের উপদ্রবের আশঙ্কাও দেখা দিয়েছে।

ভারী বৃষ্টিতে পানি বেড়ে যাওয়ায় ভেসে গেছে পুকুর ও মাছের ঘের। বিভিন্ন খামারে মারা গেছে অনেক মুরগি, তবে এখনো ক্ষতির পরিসংখ্যান করতে পারেনি প্রাণিসম্পদ অফিস। ক্ষতির শঙ্কায় রয়েছে আমনের বীজতলা ও সবজিচাষিরা।

স্থানীয়রা বলছেন, পর্যাপ্ত ড্রেনেজ ব্যবস্থার অভাব এবং পানি নিষ্কাশনে খাল, নালা ও জলাশয়গুলো ভরাট হয়ে যাওয়ায় বৃষ্টি হলে যেভাবে পানি নেমে যাওয়ার কথা সেভাবে নামছে না। ২০২৪ সালের আগস্টের বন্যার পর এক বছর শেষ হলেও খালগুলো দখলমুক্ত ও ড্রেনেজ ব্যবস্থা সচল করতে না পারায় প্রশাসনের উদাসীনতাকে দায়ী করছে জেলাবাসী।

শুক্রবার বিকালে কুলশুর গ্রামের শহীদ এখলাস উদ্দিন আহমেদ মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠে বাবুপুর ও কুলশুর গ্রামের দুই দলের ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ বাঁধে। এসময় বাবুপুর ফুটবল দলের সমর্থকরা প্রতিপক্ষ কুলশুর গ্রামের বাসিন্দা জিল্লুর রহমান সরদারকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে আহত করে।

ডিবিগ্রাম ইউনিয়নের বালুদিয়ার গ্রামের চাষি জিয়ারুল হক বলেন, ‘গত বছর ৫ বিঘা জমিতে পাট চাষ করেছিলাম। মোটামুটি দাম পাওয়ায় লোকসান হয়নি। এবার ৮ বিঘা জমিতে আবাদ করেছি। ফলন ভালো হয়েছে। ন্যায্য দাম পেলে ভালো লাভ হবে।’

ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের প্রাণকেন্দ্র বলা হয় ১৯ নম্বর ওয়ার্ডের বলাশপুরকে। কিন্তু এ এলাকার সড়ক ও ড্রেন সংস্কার না করায় দীর্ঘ ৬ বছর ধরে ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে সেখানকার বাসিন্দাদের। গত বছরের প্রথম দিকে আলিয়া মাদ্রাসা থেকে কারিতাস মোড় পর্যন্ত ৭২০ মিটার সড়ক উন্নয়নকাজ শুরু হয়। কিন্তু ছাত্র-জনতার...

বরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলার নাজমুল আলম সিদ্দিকী আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয়। এখানে আছে পাঁচতলা ভবন, বড় খেলার মাঠ ও আটজন শিক্ষক। ৪২ বছরের পুরোনো এই প্রতিষ্ঠান থেকে এবার এসএসসি পরীক্ষা দেওয়া ৯ পরীক্ষার্থীর সবাই ফেল করেছে।